টমেটোর উপকারীতা ও ঔষধি গুন
শীতকালীন সবজির মধ্যে টমেটো অন্যতম। পুষ্টিসমৃদ্ধ এ সবজিকে গ্রামাঞ্চলে অনেকেই বিলাতি বেগুন নামে চেনে। টমেটো (পাকা) দেখতে খুবই আকর্ষণীয় এবং খেতেও সুস্বাদু। কাঁচা ও রান্না উভয় অবস্থায় খাওয়া যায়। টমেটো দিয়ে টক তরকারি, সালাদ এবং প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা যায় সস, স্যুপ, জ্যাম, জেলি, কেচাপ, মোরব্বা এসব লোভনীয় খাবার। এর মধ্যে রয়েছে বহু গুণ। প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা টমেটোতে ভিটামিন-এ ও ভিটামিন-সি আছে ৩৫১ মাইক্রোগ্রাম এবং ২৭ মিলিগ্রাম আর ভিটামিন-বি, শর্করা, আমিষ, ক্যালসিয়াম ও লৌহের পরিমাণ যথাক্রমে ০.৩৩ মিলিগ্রাম, ৩.৬ গ্রাম, ১.১ গ্রাম, ৪৮ মিলিগ্রাম এবং ০.৪ মিলিগ্রাম। প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে টমেটো ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান- লাইকোপেন, যা দেহকোষ থেকে বিষাক্ত ফ্রিরেডিক্যালকে সরিয়ে প্রোস্টেট ক্যান্সারসহ মূত্রথলি, অন্ননালি এবং অগ্নাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। পাশাপাশি হৃদরোগকে করে প্রতিহত। টমেটো হজমের জন্য বেশ উপকারী।
ঔষধি গুণ
১। যারা সবসময় রোগা অবস্থায় থাকেন বা দুর্বল লাগে তারা সকাল বিকাল পাকা টমেটো সালাদ করে খান বা রস খান উপকার পাবেন।
২। যাদের পায়খানা কম হয় বা শক্ত হয় তারা সকাল বিকাল দুই/একটা টমেটো কামড়িয়ে খান। সমস্যা কমে আসবে।
৩। যাদের চামড়ায় নানা রোগ আছে বা মসৃণতা কমে গেছে। তারা টমেটো সালাদ করে অথবা রস খান উপকার পাবেন।
৪। নিয়মিত টমেটো খেলে পাকস্থলী ও অন্ত্র সুস্থ ও সবল থাকে।
৫। যাদের মুখে অরুচি ও খিদে কম পায় তারা টমেটো টুকরো টুকরো করে কেটে তাতে শুকনো আদার গুঁড়ো সামান্য মিশিয়ে খান বেশ উপকার পাবেন।
৬। ফ্যাকাশে চেহারার লোকেরা অথবা যাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ কম তারা প্রতিদিন বড় মাপের একটি পাকা টমেটো নিয়মিত খান বেশ উপকার পাবেন।
৭। যাদের অর্শ্ব, জন্ডিস, পুরনো জ্বর আছে তারা নিয়মিত টমেটো খান উপকার পাবেন।
৮। গর্ভবতী মা ও যাদের বাচ্চা হয়েছে তারা নিয়মিত টমেটো খান শরীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়বে। যা মা ও বাচ্চার খুবই উপকার হবে।
৯। যাদের পেটে গ্যাস জমা হয়, হজম কম হয় তারা টমেটো খান সমস্যা কমে আসবে।
১০। ছোট বাচ্চাদের দিনে তিনবার অল্প করে টমেটোর রস খাওয়ালে বাচ্চা নিরোগ ও সবল দেহ নিয়ে গড়ে উঠে।
১১। আমাদের হৃদপিন্ডের ন্যায় টমেটোতেও চারটি প্রকোষ্ঠ রয়েছে। আবার হৃদপিন্ডের বর্ণের সাথে টমেটোর সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। তাই টমেটো হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর। এছাড়াও টমেটো ভিটামিন এ ও সি এর এক অনন্য উৎস। টমেটো মহান আল্লাহ তায়ালার এক অপূর্ব দান। এর উপকারিতার শেষ নেই। তাই সুস্থ, নিরোগ থাকতে যদি চান? প্রতিদিন একটি করে টমেটো খান।
ঔষধি গুণ
১। যারা সবসময় রোগা অবস্থায় থাকেন বা দুর্বল লাগে তারা সকাল বিকাল পাকা টমেটো সালাদ করে খান বা রস খান উপকার পাবেন।
২। যাদের পায়খানা কম হয় বা শক্ত হয় তারা সকাল বিকাল দুই/একটা টমেটো কামড়িয়ে খান। সমস্যা কমে আসবে।
৩। যাদের চামড়ায় নানা রোগ আছে বা মসৃণতা কমে গেছে। তারা টমেটো সালাদ করে অথবা রস খান উপকার পাবেন।
৪। নিয়মিত টমেটো খেলে পাকস্থলী ও অন্ত্র সুস্থ ও সবল থাকে।
৫। যাদের মুখে অরুচি ও খিদে কম পায় তারা টমেটো টুকরো টুকরো করে কেটে তাতে শুকনো আদার গুঁড়ো সামান্য মিশিয়ে খান বেশ উপকার পাবেন।
৬। ফ্যাকাশে চেহারার লোকেরা অথবা যাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ কম তারা প্রতিদিন বড় মাপের একটি পাকা টমেটো নিয়মিত খান বেশ উপকার পাবেন।
৭। যাদের অর্শ্ব, জন্ডিস, পুরনো জ্বর আছে তারা নিয়মিত টমেটো খান উপকার পাবেন।
৮। গর্ভবতী মা ও যাদের বাচ্চা হয়েছে তারা নিয়মিত টমেটো খান শরীরিক ও মানসিক শক্তি বাড়বে। যা মা ও বাচ্চার খুবই উপকার হবে।
৯। যাদের পেটে গ্যাস জমা হয়, হজম কম হয় তারা টমেটো খান সমস্যা কমে আসবে।
১০। ছোট বাচ্চাদের দিনে তিনবার অল্প করে টমেটোর রস খাওয়ালে বাচ্চা নিরোগ ও সবল দেহ নিয়ে গড়ে উঠে।
১১। আমাদের হৃদপিন্ডের ন্যায় টমেটোতেও চারটি প্রকোষ্ঠ রয়েছে। আবার হৃদপিন্ডের বর্ণের সাথে টমেটোর সাদৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। তাই টমেটো হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর। এছাড়াও টমেটো ভিটামিন এ ও সি এর এক অনন্য উৎস। টমেটো মহান আল্লাহ তায়ালার এক অপূর্ব দান। এর উপকারিতার শেষ নেই। তাই সুস্থ, নিরোগ থাকতে যদি চান? প্রতিদিন একটি করে টমেটো খান।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে পড়ার জন্য।
আরও পড়ুন
No comments